Blog

থাইল্যান্ড ই-ভিসা
থাইল্যান্ড ই-ভিসা

থাইল্যান্ড ই-ভিসা (e-Visa)


 থাইল্যান্ড ই-ভিসার সিস্টেম কিছু নির্দিষ্ট জাতীয়তার জন্য গ্রহণযোগ্য, যা থাইল্যান্ডে প্রবেশের প্রক্রিয়াটিকে সহজ করে তোলে। ই-ভিসার মাধ্যমে দূতাবাস বা কনস্যুলেটে যাওয়ার প্রয়োজন হয় না। থাইল্যান্ডের ই-ভিসা (eVisa) সিস্টেমটি একটি ইলেকট্রনিক ভিসা প্রক্রিয়া যা থাইল্যান্ডে ভ্রমণের জন্য আবেদন প্রক্রিয়াকে সহজ এবং দ্রুত করে তোলে। যারা থাইল্যান্ডে পর্যটক বা অন্যান্য উদ্দেশ্যে যেতে চান, তারা এই ই-ভিসা ব্যবস্থার মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন । 

মনে করা হচ্ছে আনুমানিক  ৫ থেকে ৬ মাসের ভিতর বাংলাদেশি পর্যটকরা ঘরে বসেই থাইল্যান্ড ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবে । ই- ভিসার ফলে  ভিসা প্রসেসিং সহজ হবে, সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো ভিসার জন্য দূতাবাসে পাসপোর্ট আটকে থাকবে না ।

ই-ভিসার ধরনসমূহ:

ট্যুরিস্ট ই-ভিসা (একক প্রবেশাধিকার):

  •  

বৈধতা: ৬০ দিন।

একক প্রবেশাধিকার: একবার প্রবেশ করলে পুনরায় প্রবেশের জন্য নতুন ভিসার প্রয়োজন হবে।

ভিসা শেষে দেশে ফিরে আসার পর নতুন ভিসার জন্য আবেদন করা যাবে ।

বিশেষ ট্যুরিস্ট ভিসা (STV):

 

বৈধতা: ৯০ দিন, দুইবার বাড়ানো যাবে, অর্থাৎ সর্বমোট ২৭০ দিন থাকার অনুমতি পাওয়া যাবে।

শুধুমাত্র দীর্ঘমেয়াদি পর্যটকদের জন্য প্রযোজ্য । 

নন-ইমিগ্রান্ট ই-ভিসা:

ব্যবসা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ধর্মীয় কাজ বা কাজের উদ্দেশ্যে ভ্রমণকারীদের জন্য।

ভিসার ধরন অনুযায়ী বিভিন্ন সময়কাল এবং প্রবেশাধিকার থাকতে পারে

ডিপেনডেন্ট ই-ভিসা:

যারা থাইল্যান্ডে বসবাসরত কোনো ব্যক্তির উপর নির্ভরশীল তাদের জন্য।

 

ওয়েবসাইটে আবেদন: থাইল্যান্ডের ই-ভিসার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে হবে। আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে । 

ই-ভিসা আবেদন লিংক:

ই-ভিসার জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারেন: https://www.thaievisa.go.th/

ফি প্রদান: অনলাইনে ভিসা ফি জমা দিতে হবে।

ই-ভিসা প্রাপ্তি: আবেদন পত্র যাচাইয়ের পর ই-ভিসা ইমেইলের মাধ্যমে প্রেরণ করা হবে। এটি প্রিন্ট করে সাথে রাখতে হবে ।
থাইল্যান্ড ই-ভিসা করার ক্ষেত্রে ফ্লাইট এবং থাকার ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে ।

COVID-19 কভারেজ সহ একটি স্বাস্থ্য বীমা পলিসি থাকতে হবে যা থাইল্যান্ডে থাকার সময় পুরোপুরি কভার করবে । 

ভিসা সংক্রান্ত বিষয়ে বিস্তারিত জানতে কল করুন- ০১৭৭৭৮২০২৫৩ / dm.wa.link/hifl9g